বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘নীতিবর্জিত’ কার্যক্রম বন্ধে হস্তক্ষেপ চায় ইউজিসি
আমাদের সময়.কম: ১৬/০৮/২০১৪
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিবর্জিত শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের জন্য স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপের পাশাপাশি বিচার বিভাগের পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো মঞ্জুরি কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়। এ বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ বাণিজ্যের কথা তুলে ধরে। এ সময় ৭৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ১১৬টি শাখা সরকার ও ইউজিসির অনুমোদন নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে জানিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানের ঠিকানাও তুলে ধরা হয়েছে কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে।
বিজ্ঞপ্তিতে ইউজিসি বলেছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক নির্বাহী প্রধান। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের ক্ষমতার অপব্যবহার, ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি ও দ্বন্দ্বের কারণে উপাচার্য যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না। এতে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় নানারকম অব্যস্থাপনা দেখা দিচ্ছে বলেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউজিসি স্বীকার করেছে।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবৈধ ক্যাম্পাস বন্ধে ইউজিসির নিষেধাজ্ঞার ওপর উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ ও মামলা জটের ফলে ওইসব বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার নামে তথাকথিত কার্যক্রম পরিচালিত করছে বলেও অভিযোগ করে কমিশন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিশ্চিত করা এবং সনদ বিক্রি বন্ধে ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভূমিকাই যথেষ্ঠ নয়। এই নীতিবর্জিত কার্যক্রম বন্ধে স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়, বিচার বিভাগ এবং ওইসব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্টদের পদক্ষেপ প্রয়োজন। ইউজিসিকে ক্ষমতায়তনের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা কমিশনে রূপান্তরিত করলে বেশিরভাগ সমস্যা দূর করা সম্ভব হবে বলেও মনে করে সংস্থাটি।
তবে ইউজিসির বিজ্ঞপ্তিতে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে। ইবাইস ইউনিভার্সিটি নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে ইউজিসি বলেছে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ট্রাস্টি বোর্ড দুই ভাগে বিভক্ত এবং পরস্পরের বিরুদ্ধে মামলা চলছে। প্রাইম ইউনিভার্সিটির ২এ/১, নর্থইস্ট দারুস সালাম রোডের ক্যাম্পাস সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে স্বীকৃত উল্লেখ করে ইউজিসি বলেছে, অন্য ঠিকানায় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবৈধ শাখা উচ্ছেদের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে। সংবাদ
স্থানীয় সময় : ০৯২২ ঘন্টা, ১৬ আগস্ট ২০১৪
http://www.amadershomoys.com/newsite/2014/08/16/80199.htm#.U-7iuUFW_24
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিবর্জিত শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধের জন্য স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপের পাশাপাশি বিচার বিভাগের পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো মঞ্জুরি কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়। এ বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন বেশ কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ বাণিজ্যের কথা তুলে ধরে। এ সময় ৭৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ১১৬টি শাখা সরকার ও ইউজিসির অনুমোদন নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে জানিয়ে এসব প্রতিষ্ঠানের ঠিকানাও তুলে ধরা হয়েছে কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে।
বিজ্ঞপ্তিতে ইউজিসি বলেছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক নির্বাহী প্রধান। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের ক্ষমতার অপব্যবহার, ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি ও দ্বন্দ্বের কারণে উপাচার্য যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না। এতে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় নানারকম অব্যস্থাপনা দেখা দিচ্ছে বলেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউজিসি স্বীকার করেছে।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবৈধ ক্যাম্পাস বন্ধে ইউজিসির নিষেধাজ্ঞার ওপর উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ ও মামলা জটের ফলে ওইসব বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার নামে তথাকথিত কার্যক্রম পরিচালিত করছে বলেও অভিযোগ করে কমিশন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিশ্চিত করা এবং সনদ বিক্রি বন্ধে ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভূমিকাই যথেষ্ঠ নয়। এই নীতিবর্জিত কার্যক্রম বন্ধে স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়, বিচার বিভাগ এবং ওইসব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্টদের পদক্ষেপ প্রয়োজন। ইউজিসিকে ক্ষমতায়তনের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা কমিশনে রূপান্তরিত করলে বেশিরভাগ সমস্যা দূর করা সম্ভব হবে বলেও মনে করে সংস্থাটি।
তবে ইউজিসির বিজ্ঞপ্তিতে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে। ইবাইস ইউনিভার্সিটি নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে ইউজিসি বলেছে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ট্রাস্টি বোর্ড দুই ভাগে বিভক্ত এবং পরস্পরের বিরুদ্ধে মামলা চলছে। প্রাইম ইউনিভার্সিটির ২এ/১, নর্থইস্ট দারুস সালাম রোডের ক্যাম্পাস সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে স্বীকৃত উল্লেখ করে ইউজিসি বলেছে, অন্য ঠিকানায় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবৈধ শাখা উচ্ছেদের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে। সংবাদ
স্থানীয় সময় : ০৯২২ ঘন্টা, ১৬ আগস্ট ২০১৪
http://www.amadershomoys.com/newsite/2014/08/16/80199.htm#.U-7iuUFW_24
No comments
Post a Comment